ক্রয়ক্ষমতার সাপেক্ষে ২০৪০ সালে ভারতের অর্থনীতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসবে৷ পরমার্শদাতা সংস্থা প্রাইসওয়াটার হাউসকুপার্স এমনই রিপোর্ট দিয়েছে৷মোদী সরকারের নোট বাতিলের ফলে গত নভেম্বরে বাজারে থাকা মোট অর্থের ৫০০ এবং ১০০০ টাকার নোট বাতিলের জেরে অভ্যন্তরীণ মোট উৎপাদন( জিডিপি)-এর হার কিছুটা নেমে আসে ৭.১ শতাংশে যেখানে ২০১৫-১৬তে ছিল ৭.৯শতাংশ৷তবে বিশ্লেষকরা আশা করছেন ২০১৭-১৮ সালে ফের চাহিদা বাড়বে৷
এরফলে ২০৪০ সালে ক্রয় ক্ষমতার সাপেক্ষে অভ্যন্তরীণ মোট উৎপাদন গিয়ে দাঁড়াবে ৩০ ট্রিলিয়ন ডলার যেখানে ২০১৬ সালে অংকটা ছিল ৮.৭ ট্রিলিয়ন ডলার৷ ওই সময়ের ব্যবধানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ক্রয় ক্ষমতার সাপেক্ষে অভ্যন্তরীণ মোট উৎপাদন হবে ১৮.৬ ট্রিলিয়ন ডলার থেকে ২৮.৩ ট্রিলিয়ন ডলার৷‘দ্য ওয়ার্ল্ড ইন ২০৫০’ শীর্ষক প্রতিবেদনে প্রাইসওয়াটার এমনই রিপোর্ট দিচ্ছে ৷এদিকে যথারীতি ২০৪০ সালেও চিন এই তালিকায় শীর্ষে থাকবে ২১.৩ ট্রিলিয়ন ডলার থেকে ৪৭.৪ ট্রিলিয়ন ডলার পৌঁছে ৷
এদিকে ২০৫০ সালের মধ্যে চিনের ক্রয় ক্ষমতার সাপেক্ষে অভ্যন্তরীণ মোট উৎপাদন গিয়ে দাঁড়াবে ৫৮.৫ ট্রিলিয়ন ডলার এবং তারপরেই তালিকায় ভারত (৪৪.১ ট্রিলিয়ন ডলার) ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ( ৩৪.১ট্রিলিয়ন ডলার) থাকবে ৷ তবে ২০১৬ সালে ভারতের অভ্যন্তরীণ মোট উৎপাদনের পরিমাণ ২.৩ ট্রিলিয়ন ডলার যেখানে চিনের ১১.৪ ট্রিলিয়ন ডলার এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ১৮.৬ ট্রিলিয়ন ডলার৷
0 comments:
Post a Comment